Monday, July 14, 2014

আজ তুমি কী পড়েছ?

আজ তুমি কী পড়েছ?

লাল শাড়ি লাল ব্লাউজ,
লাল টিপ লাল ঠোঁট।

তুমি কী পড়েছ?
সালোয়ার কামিজ, না না!
তোমার দিন নেই, রাত নেই,
অকারণে শুধু কর জালাতন;
লাল শাড়ি সাদা পাড়,
ব্লাউজের রংটাও টকটকে লাল।

আর আর কী পড়েছ?
লাল পেডিকোট সাদা কাঁচুলি,
কালো চটি হলুদ কোনের দুল,
চিনামাটি লাল নীল নেকলেস।

তা নিচে আর কী আছে?
নিলজ্জ মসৃণ নগ্ন সাদা ত্বক,
ত্বকের নিয়ে চর্বির আস্ত আস্তরণ।

তার নিচে আর আছে কী?
রক্ত মাংস অজস্র গ্রান্থি,
দুই শতধিক হাঁড়ের কংকাল;
অস্থিমজ্জা রক্ত মাংসের কারখানা।

তার নিচে কী আছে।
তোমার আমার নিঃশ্বাস,
কিছুটা আগাত বিশ্বাস।

Sunday, July 13, 2014

হ্যালু বালিকা

হ্যালু বালিকা
 মোঃ আনোয়ার হোসনে

:হ্যালু! কী করতাছ?
-কাম করি।
:কী কাম?
-কহন যাইমু না।
:কহন যাইমু না, হেডা করতাছ,
হেড়ার হুত হেড়া।
তু আইতে দেরি অইব।
-হ।
:আইবা না।
-কে-ন?
:এক লহে রান্ধা বাইরা খায়াম।
-কী রান্তা?
:তু যা কইবা।
-মাংস রান্তা।
:অাচ্ছা, আর কী রান্তাম?
-তু ক।
:হুকটি মাছের বত্তা খাইতানি।
-খাইতাম, রান্তানি।
: তু যো কইছো, তয় রান্তাই।
-রান্ত।
:তু কহন আইতা?
-মেলা রাইত অইব।
:আগ আগ আইতা না;
আই একহেলা থাকতে পারতাম না।
-কে-ন?
:ডর করে।
-কীহের ডর।
:তু বুছতা না।
-ও আইচ্ছা বুছছি।
:কহন আইবা কও না।
-তরতরি আইম।
:আইছা রাই।
-আইছা রাই।

Saturday, July 12, 2014

খেপা নাগর


      -মোঃ আনোয়ার হোসেন

ওরে ও আমার খেপা নাগর
তোর জন্য অমার মনটা পাগল।

অন্ধার ঘরের বান্ধা জালে
ভূইলা নাগর আইল ঘরে।

জালের মধ্যে ধরা পড়ল কৈ মাছ
নাগর আমার খারি খায় বারমাস।

জালের সুতা টেনে ডাঙ্গায় তলি
জাল ঝেড়ে কৈ মাছ বাছে।

ডুলার মধ্যে যতন করে কৈ মাছ রাখে
নদীর জলে নাগর আমার খেপলা জাল বায়।

নাগর আমার কৈ মাছে প্রাণ
গরম তৈলে প্রাণ যায় না আর।

ওরে ও আমার খেপা পাগল
দরত দেখিয়ে খাইলি ডাগর।

জলে মাঝে দুলছে নাও
ওরে আমার বৈঠা দিয়ে যা।

হেইয়া রে হেইয়া রে হেইয়া রে 
মনটা আমার খেপাস নারে।

মন মাজারে খামছি মারে 
ইছামতি নদী তোর বহনে।

ও অমার দরদীয়া নাগর
উতাল পাতাল করিস না এখন।

সুখ পাখি

    -মোঃ আনোয়ার হোসেন

সুখে আছে যারা সুখে থাক তারা
সুখ পাখি রে সুখকে ভুলে যেও না।

আমি যে সুখের লাগিয়া কাঁদি ফিরি
সুখ পাখি রে কেবা চিনি সুখের তরি।

অন্ধ হয়েছে আমার অন্তরখানা অন্তরা
আঁধারের জ্বালা অবুঝ হৃদয় বুঝে না।

অন্যালোকে চক্ষু খোলে এখনও চাহনিতে অশ্রু ঝড়ে
আঁধারের আলো আঁধারে করে আরো কালো।

সুখে আছ সুখে থাক বার মাস
সুখের লাগিয়া কাঁন্দা কিবা লাভ।

ও মায়া ও মায়া ও যে মায়া মমতার খেলা
কায়া বিবিকে হার মানায় তুমি যে জয়া।

বালিকা ভাবি

     -মোঃ আনোয়ার হোসেন

ভাবি ভাবি চাম্পা
ভারির সোনা লম্বা।
আয় ভাবি দেখে যা
দেবর নাচন খেয়ে যা।
ভাবি গেল নাইতে
কাপড় গেল খুলে।
ভাবির ঠোঁটে চাপা হাসি
কি সুন্দর টলমল চাহনি!
বাঁকা চোখে টেরা চাহনি
খুলে যায় বুকের কাঁচুলি।
ভাবি গেল হাঁটু জলে
দেবরা শুধু চেয়ে থাকে।
চাম্পা ভাবি হেঁটে চলে
দেবরা সব উকি মারে।
ভাবি ভাবি চাম্প
ভারি নিতম্ব মোটা।

দুষ্টু বালিকা

     -মোঃ আনোয়ার হোসেন
বালিকা দুষ্টুমিটা বদলাওনি এখনও
দুষ্টুমিটা কি ছাড়তে পার না একটুখানি?

এই দেখ! মেঘ করেছে মেঘের ঘরে ছাইদানি
তোমার দুষ্টুমিটা এখন আমার কাছে পাগলামী।

আমি জানি,ঘুমোওনি সেও জানি
ঝড়ঝড় বৃষ্টি রিমঝিম শব্ধ মেঘ করেছে, 
ছায়াহীন কায়া খেলতে খেলতে বিলিন।

এই আছ, এই নেই, রুপকথা ছায়াহীন 
ঝিরিঝিরি বৃষ্টির ফোঁটা মনের ঘরে জানালা বাকা
ভিজে গেছে হাত পাখা তুমি যে খসড়া বালিকা।

যদিও বা মনটা পোড়াও যখন তখন ছাই ভস্ম 
ঘরের কোনে জানালা তারপর হাত বাড়াও।

বালিকা, যদি ধরতে পার একটা শিলের কণা
ভিজেছে বুঝি, গায়ে মাখছ বুঝি, ভিজা ভিজা শরীর।

চোখে মুখে কালো মেঘের সাদা বৃষ্টির ফোঁটা
নরম পায়ের নরম ছাপ আলতা রাঙা তোমার হাত
মাথার ওপর খোলা ছাদ তার ওপর সাদা আকাশ।

মনের মনির

      -মোঃ আনোয়ার হোসেন
ওরে কাঁচা বাঁশের খাঁচা
সে যে একদিন যাবে খসিয়া,
সেদিন আমি যাব উড়িয়া।

যদি আমি ভাংতে পারিতাম 
তার কাঁচা বাঁশের শিক,
আমি উড়াল দিয়ে যাইতাম
সে যে মদনপুরের দিক।

যতই তুমি বাইন্দা রাখ
মনটা কি আর ছোট খাট,
ঘুমাইলে পড়ে মনটা যায অচিনপুরে
মরা শরীর পইড়া থাকে ঘুমের তরে
সে যে কাঁচা বাঁশের খাঁচায়।

আসমান থাইকা আইল অশরীর
জাগাইয়া দিল মনের মনির।

কাঁচা বাঁশ

     -মোঃ আনোয়ার হোসেন
কাঁচা বাঁশের পাক ধরেছে
যতন করার কেউ নাই।

গেরস্ত কয়:কেবলি পাক ধরেছে
আর কয়টা দিন না হয় যাক।

কাঁচা বাঁশের আর তো দেরী সয় না
অইকা কুনসি শুকাইয়ে যায়।

ঝড় বৃষ্টিতে ধরেছে পচন
রোদে শুকিয়ে ঝড়ে যায়।

গেরস্থ কুড়ায়ে নিয়ে মাচায় তুলে রাখে
গ্রাম বধূ চুলার কাষ্ঠ খড়ি বানায়।

পুড়ে পুড়ে হয়েছে ছাই 
কাঁচা বাঁশের পাকা শরীর।




আউলা বাউলা বালিকা
     -মোঃ অানোয়ার হোসেন
আউলা চুলে বাউলা চোখে
ঘুড়ি উড়ে আকাশ নীলে,
উড়ছে পাখি দুলছে ঘুড়ি
রং মহলে কড়া নাড়ে।

আউলা গায়ে বাউলা পাথে
দুর সেতারা সুর তোলে,
ওরে সুখ ওরে দুঃখ,
মিলে মিশে  সুখদুঃখ
সদর দরজা রঙের মেলা।

আউলা মুখে বাউলা বুকে
উরু উরু মুখে দুরু দুরু বুকে,
সাত সকালে পাড়া গায়ে
ধলা মেয়ে পেকুম তোলে।

আউলা সুখে বাউলা দুঃখে
অন্ধর মহলে বদ্ধ গলি
মাঝখানে কালো ঝর্ণাধারা,
দুই তীরে দুই নদী
মাঝখানে আঁধার গলি
মধু রসে বালা পূর্ণবতী।

প্রিয়লতা প্রিয়ব্যথা
       -মোঃ আনোয়ার হোসেন

প্রিয়লতা প্রিয়ব্যথা ছকে বাঁধা
প্রণয়ের প্রাণতরি চলে একা।

মায়াবী চোখে মায়া কাঁন্না
মন অনলে দেহ মায়া সুখে।

অনলের প্রহসন জীবনের অনসন
ভিখারী করেছে চোখের জল।

অধ আলো জ্বালো জ্বালো জ্বালো
কেমন করে মায়া জালে লুকালো!

কালো দীঘির পাড়ের বড় তালগাছটার নিচে
একাকিত্বের ঘন ঘটা বাজে আমার প্রাণে।

একা একাকি একাকিত্বে এক জনম জলন্ত নীরে
কেটে গেল আমার সাধের অবুঝ হৃদয়।

দুঃখ বিলাসী আমি দুঃখকে ভালোবাসি
দুঃখ আমার বুকে করে সহবাস।

আমি এক একাকি জাজাবর পাখি
দুঃখকে ভালোবেসে হয়েছি দুঃখ বিলাসী।

হারানো স্মৃতির কথা মনে পড়ে যায়
প্রিয় হারার ব্যথা কেমন করে ভুলা যায়।
মায়ার বাঁধন
      -মোঃ আনোয়ার হোসেন

প্রকৃতির সুবাতাসে ওড়নার সমীবরণ কৃষ্ণকলি
কাঁচা কচি মুখে আস্ত একটা আস্তরণ বুকের মায়াজালে
সিল্কের টানে আলুথালু শিহরণ অশ্রুজলে।

প্রিয় সঙ্গলিন্সার পাঁজরে ফুটেছে কঁড়ি উতলা আচরণ
উড়িছে চুল, দুলিছে দোদুল, ভুলিছে ভুল পিঠের বুলবুল
স্যামা মেয়ের স্যামা বুকে একি চঞ্চল হাসি খেলা করে।

পোড়া চোখে বুক চেপে কালো মায়া কড়া নাড়ে
মায়াও বাঁধন  মায়ার জালে মরমিয়া বাদর নাচে
চঞ্চল সুখে চক্ষু লজ্জা মথে গ্রীবা তিল ডাকে।

হেসে করে কোলাকোলি গেয়ে করে দোলাদোলি
সত্ত্ব কায়ার এলোমেলো দুরু দুরু দারুন বুকে
কালো তিলের দাগ দাসি বাজে অফ্রিকা মহাদেশে।


Thursday, July 10, 2014

বালিকা যখন তখন 

তুমি যখন বার কি তের বুকে-পিঠে লাজ শরম,
আমি তখন ষোল ষোল এখন লাজ লজ্জা শরম।

তুমি যখন শারীরিক কিছুটা পরিবর্তন চেয়ে থাকে লোকে তোমার মধ্যে গন্ডগোল,
আমি তখন দাড়ি গোঁফ করি টানাটানি ফু মারি তোমার পানে।

তুমি যখন বাড়তি কাপড়ের প্রয়োজন দুই ফিতা কষে বন্ধন,
আমি তখন দাড়ি কামাই মাখি অফটার লোশন।

তুমি যখন ধীরে ধীরে হাঁট তলপেটে ভীষণ ব্যথায় ছটফট কর,
আমি তখন মিটমিটিয়ে হাসি খিলখিলিয়ে পড়ি বন্ধুর ঘাড়ে।

তুমি যখন চার দেয়ালের চৌকাঠে পিঠ ঠেসে বসে থাক,
আমি তখন তোমাদের ছাদে ফুটবল খেলার করি আযোজন।

তুমি যখন অলিন্দায় আনমনে বৃষ্টি আগমন,
আমি তখন সাইকেল প্যাডেল চাপি ঠাট্রা ঠাট্রা।

তুমি যখন স্কুলের ক্লাস রুমে পাঠ অভ্যাসে অবিরত,
অামি তখন সিগারেট টেনে বাতাস করি ধোঁয়ায় করি অন্ধকার।

তুমি যখন বাড়ি কর শুধু জলদি জলদি কিল মার কার কী?
অামি তখন সদর ঘাটে বান্ধবির মাঝি হাতে হাত রাখি।

তুমি যখন লুডু খেলার মহড়া চালাচ্ছ সত্য মিথ্যা গন্ডগোল,
অামি তখন ক্রাম বোর্ডের ছক্কা মেরে করি এক্কা দক্কা।

Wednesday, July 9, 2014

বালিকার ফোন
       -মোঃ আনোয়ার হোসেন

-হ্যালো তমাল! কেমন আছ?
 বলো শোনছি, ভালই আছি রোধ হয়।
-তমাল, তুমি আমার খবর নেও না কেন?
ব্যস্ত থাকি তো তাই সময় পাই না।
- তুমি ইচ্ছে করলে ফোন দিতে পারতে,
বলো, একটু ফ্রি আছি।
-না থাক কিছু বলতে চাই না।
আচ্ছা! বলতে না চাইলে থাক।
-তুমি কি জানতে চাইবে? কেন ফোন দিয়েছি।
কি! কিছু বলতে চাও, বলো শোনব।
-হুম! মনে আছে আমার কথা।
পড়ে মাঝে মধ্যে।
-ভাব তুমি আমাকে।
মাঝে মাঝে মানে পড়ে।
-আমার বিশ্বাস হয় না।
কি বলছ তুমি?
-কেমন বোকা সোকা ভাবনা তোমার।
তা আমি বুঝি।
-তুমি কি আগের মতই আছ?
হুম!একটু মোটা হয়েছি।
-তুমি আমাকে জানলে না।
বোধ হয় তাই।
-আসলেই, তুমি নিজেকেই লুকাও কেন?
জানি না তো বুঝি না।
-থাক তোমাকে আর বুঝতে হবে না।
ফোনটা কি আমি রাখতে পারি।
-তোমায় আর কখনও ফোন দেব না।
খবর নিয়ো না ভাল থেক,প্লিজ।

Tuesday, July 8, 2014

বালিকার চাওয়া
            -মোঃ আনোয়ার হোসেন

হাসিমাখা মুখে হাতটা আমার হাতে
আমি শুধু বলি-আমার কথা শোন।

ওরে পাগলী! শোন শোন!
আমি আছি তো তোর পাশে।

প্রশান্তিতে আমার বুকটা ভরে গেছে তোমার জন্যে
তুমি কী জানো না, জানার চেষ্টা করে দেখ না?

তোমার হাতে আমার হাত উল্টে পিঠে থাক না
আগলে রাখ আমার ছোঁয়া পাবি তবে ঠোঁটের  ছোঁয়া।

তারপর দু'চোখ মেলে তাকা
পাবি ভালোবাসার ছোঁয়াবো।

আমার মাথা তোমার বুকের ওপর চেপে ধর
তারপর টের পারে হৃদয়ের ধুকধুকানির খবর।

এত প্রেম এত ভালোবাসার খোলস পার করে
যেতে পারবে কী কেমন করে, বলতে পার?

বালিকা নরম চড়
             -মোঃ আনোয়ার হোসেন

তোমাকে আড়াল থেকে দেখি বলে
কত বার বকেছ কত কথা কয়েছ।

ফর্সা হাতে নরম চড় খেয়েছি কতবার
সে কথা ভূলে যাই বারবার একাধার।

আমি সুখী হবো প্রতিদিন খেতে পারি
যদি চড় তোমায় হাতে সাত বার।

তবু তো আমার এ অধম নরম গাল
চড় খেয়ে ভালোবাসা খুঁজে বারেবার।

তোমার নরম হাতের চড় খেয়ে ধন্য হব
যদি তুমি নরম হাতে চড় মারতে পার একবার।

পাড়ায় পাড়ায় বলে বেড়াবো আমি
নরম হাতের চড় খেয়েছি কতবার।

দ্যাখো, তোমার গাল থেকে গন্ধ ভেসে আসছে
আমি গর্ব করে বলতে পারি নরম হাতে চড় খেয়েছি।


হ্যালো বালিকা
       -মোঃ আনোয়ার হোসে

হ্যালো!
বলো শুনছি।
কী করছ?
হেলে আছি?
হেলে আছ!
বুঝো নি।
হেলান দিয়ে শুয়ে আছি।
ও আচ্ছা বুঝিছি।
কতটুকু হেলে আছ?
যতটুকু তোমার প্রয়োজন।
মানে!
বুঝো নি তোমার সুবিধা মতন।
হেয়ালীপনা ছাড় কথা শুন।
শুনছি তো বলো।
একটুকু খানি সড়।
কেন কেন?
দেখতে পাবে তো!
বলো কী এই শুন?
একটু ছুঁয়ে দেওয়া যায় না বুঝি।
যাবে যাবে একশত বার যাবে।
তোমার রাতে ঘুম হয় তো।
ঘুম পারিয়ে দেবে বুঝি!
না না তা না।
তাহলে দেও একটি চুমু।
দুষ্ট ক্ষুধা
     -মোঃ আনোয়ার হোসনে

বেশ ক্ষুধা লেগেছে।

কিছু খেয়ে নে যা তা।
পাব কোথায় তা তা?
খুঁজে দেখ পারি তাহা।
দেওনা যা তা।
এ্ই নে খা!
মুখ পাতলে যে!
চুমু খেতে দিলাম তোকে।
আমি কী চুমু দেব?
চুমু দাও, খাই!
আবার দুষ্টমি, মাইরি বাপ
করে দে মাপ।
আর কখনো চুমু দেব না।
এইটাই প্রথম এইটাই শেষ।
আর কখনো খাব না।
মাইর দিবো না, মাইর।
দিতে যদি চাও তাহলে ইতি।
দাও, দিতে পার তবু।
তো সেটা তোমার ব্যাপার!


Tuesday, July 1, 2014

মেঘ বালিকা -

মেঘ বালিকা মেঘ বালিকা
মেঘের কেন এত মায়া?
মেঘের ঘরে কালো ছায়া
তোমার মনটা কেন কালা?

ক্লান্তিহীন জনপদ অজানা পথ হেঁটে চলা
অচেনা মুখ অচেনা সীমাহীন সীমানা
মেঘের ব্যথা কেউ বুঝে না।

শোনো মেয়ে মেঘ বালিকা
মেঘের কেন এত ছলনা?
ফিরে চাও একাকী তাকাও
এই পথ অপলক চেয়ে দেখ না।

প্রহরে প্রহরে কাঁদে মেঘের কণা
এই দেখ কালো মেঘে সাদা বৃষ্টি।

মেঘ বালিকা মেঘ বালিকা
মেঘের ঘরে এখন দরুন খড়া।